説明
সেদিন তামিল ডার্ক ক্রাইম থ্রিলার একটা সিনেমা দেখলাম। মৃতদেহকে কেটে টুকরো টুকরো করছে খুনি। এমন নৃশংস কাটাকুটির দৃশ্য সাধারণত দেখিনা। সিনেমার গল্প দেখি। যখন কাটাকুটির দৃশ্য আসে রিমোটের ফরোয়ার্ড বাটনে চাপি। সিনেমার ব্যাপার মানা যায়। কিন্তু বাস্তবে যখন নৃশংস ঘটনা ঘটে তখন ভয়ে আতংকে কুঁকড়ে উঠে ভেতরটা। বাবার হত্যাকারী সমকামী জান্নাত আরা শিফা সমাজের অবক্ষয়ের প্রতীক। শুনেছি মদ গাঞ্জা সিগারেট আর লেসবি পারফর্ম ছাড়া তার চলতো না। জান্নাত শিফা উচ্ছন্নে যাওয়া নষ্ট তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধি। যখন দেখলাম হাতের ধারালো ছুরি দিয়ে বাবার মৃতদেহের বুকে আঘাত করছে এবং সেই সাউন্ড শোনা যাচ্ছিলো যেন শক্ত কিছুর গায়ে আঘাত করছে সে। পরে বুঝলাম বুকের হাড্ডির শব্দ ছিল ওটা। অর্থ্যাৎ সে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে হাড্ডি পর্যন্ত পৌঁছেছিল। লোমহর্ষক ভয়ানক নৃশংসতা আর কাকে বলে!!! আমার মনে হচ্ছে জান্নাত সাইকো। সাইকো না হলে মৃতদেহের উপর ঝাঁপিয়ে পড়তে পারতো না। সাইকো না হলে সেটা ভিডিও করে ফেসবুকে ছাড়তো না। সে কি ভেবেছে তার দিকে পাবলিক সিমপ্যাথি যাবে?মেয়েটি *স*ম*কা*মী। সন্তানের সমকামিতা কোনো বাবা মায়ের পক্ষে তা মেনে নেয়া সম্ভব নয়। বিশেষ করে আমাদের সমাজ ব্যবস্থায়। বিকৃতকামী জান্নাত জেনেশুনেই তার বাবার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ তুলেছে। যে বাবা তাকে মানুষ করেছেন অসৎ বন্ধুদের সঙ্গে মিশে সেই বাবার উপর পৈশাচিক কান্ড চালিয়েছে। তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হোক।